মূল্যায়ন পদ্ধতি

অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশ ও অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন এর লক্ষ্যে বছরে ৩ বার (প্রথম, দ্বিতীয় ও বার্ষিক) পরীক্ষা নম্বর যোগ করে চূড়ান্ত ফলাফল রিপোর্ট তৈরি করা হবে। এছাড়াও নিয়মিত উপস্থিতি, আচরণ ও co-curriculam activities এর উপর অংশগ্রহণের নম্বরও মূল্যায়ন পত্রে সংযুক্ত করা হবে। দুটি ধারায় ধারাবাহিকভাবে শিক্ষার্থীদের মেধা মূল্যায়ন করা হবে।

ক) শ্রেণি কার্যক্রম ভিত্তিতে

 যেখানে মৌখিক পরীক্ষা, লিখিত পরীক্ষা, অ্যাসাইনমেন্ট, একক ও দলগত উপস্থাপনা প্রভৃতি উপাদানের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মেধা মূল্যায়ন করা হবে।

প্রতি পর্বে প্রতি বিষয় ২টি করে পরীক্ষা হবে (১০+১০) = ২০ নম্বর
একক ও দলগত উপস্থাপনা = ০৫ নম্বর
মৌখিক পরীক্ষা প্রতি বিষয়ে = ০৫ নম্বর
উপস্থিতি = ০৫ নম্বর
শৃঙ্খলা = ০৫ নম্বর
শ্রেণির কাজ = ০৫ নম্বর
বাড়ির কাজ/প্রজেক্ট = ০৫ নম্বর
পাঠ্য বিষয়ের উপর সার্বিক পরীক্ষা = ৫০ নম্বর
মোট = ১০০ নম্বর
বিঃদ্রঃ প্রয়োজনে প্রশ্নের ধারা ও মানবন্টন পরিবর্তন হতে পারে।
খ) শ্রেণি কার্যক্রমের বাহিরে অর্জিত দক্ষতার ভিত্তিতে

যেখানে সহশিক্ষা কার্যক্রমসহ নিয়ম-শৃঙ্খলা, ভদ্রতা ও মূল্যবোধ প্রভৃতি উপাদানের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মেধা মূল্যায়ন করা হবে। যেখানে মূল্যায়ন কম্পোনেন্ট হবে  নিম্নরুপ: খেলাধুলা ও শরীরচর্চা, গণিত চর্চা, ভাষা চর্চা, বিজ্ঞান প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, বই পড়ার প্রতিযোগিতা, ইত্যাদি।